
আমাদের সম্পর্কে
১৯৮৯ সালে প্রতিষ্ঠিত লালপুর নজরুল ইসলাম উচ্চ বিদ্যালয় এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে । এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে কুমিল্লা জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।
শিক্ষার্থীর সংখ্যা
শিক্ষকের সংখ্যা
কর্মকর্তা ও কর্মচারী সংখ্যা
%
বোর্ড পরীক্ষায় পাশের হার
নোটিশ বোর্ড
প্রধান শিক্ষকের বাণী

স্নেহের শিক্ষার্থী, সম্মানিত অভিভাবক ও প্রিয় সহকর্মী শিক্ষকবৃন্দ, সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা , ভালোবাসা ও অভিনন্দন।
লালপুর নজরুল ইসলাম উচ্চ বিদ্যালয় এক ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ। অত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠাটি ১৯৮৯ সাল থেকে শিক্ষা বিস্তারে অগ্রণী ভূমিকার স্বাক্ষর রেখে চলেছে। প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের শুধু পুঁথিগত বিদ্যা ও কাগজি সার্টিফিকেটের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখে না। পড়ালেখার পাশাপাশি বিভিন্ন কো-কারিকুলাম এক্টিভিটিস এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের জাগরণ ঘটানোর চেষ্টা করে চলেছে। যার ফলস্বরূপ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্ররা আজ দেশের ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, শিক্ষক, দেশ পরিচালনার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, কবি, সাহিত্যিক, আইনজিবি, লেখক, দেশ ও দেশের বাহিরে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের অন্যতম ব্যক্তি হিসেবে তাদের দ্বায়িত্ব পালন করে চলেছেন। বিদ্যালয়ের প্রতি প্রাক্তন ছাত্রদের রয়েছে অদম্য ভালোবাসা।
গুণগত শিক্ষা ও শিক্ষার অনুকূল পরিবেশ
শিক্ষার্থীকে করবে সমৃদ্ধ, এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।
প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মন্তব্য
আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে স্কুল জীবন শেষ করে পরবর্তীতে দেশ ও জনগনের কল্যাণে প্রতিষ্ঠিত হয়ে কাজ করে যাচ্ছে।
"দুরন্তপনার পাঁচটি বছর কেটেছে এই বিদ্যালয়ে। এখান থেকেই স্বপ্ন দেখার শুরু, এখান থেকেই নিজেকে গড়ে তোলার পথচলা। এই পাঁচটি বছর শুধু পড়াশোনা নয়, জীবন শেখার এক অপূর্ব অধ্যায়।স্কুলের মাঠ, ক্লাসরুম, করিডোর— সব কিছুই যেন এখনো মনের কোণে জ্বলজ্বল করছে। বন্ধুদের হাসি, দৌড়ঝাঁপ, একসঙ্গে টিফিন ভাগ করে খাওয়া, পরীক্ষার আগের রাতের সেই উত্তেজনা— সবই আজ স্মৃতির পাতায়। সবচেয়ে বেশি মিস করি আমার শিক্ষকদের।"
"এই বিদ্যালয় আমাকে স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছে এবং সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার সাহস জুগিয়েছে। শিক্ষকদের স্নেহ ও সহায়তার জন্য আমি চিরকাল ঋণী।"
"স্কুল বন্ধ, একা একা চৌত্রের দুপুর, হাতে মোবাইল নাই , ভারচুয়াল জগতে ডুবে থাকার কোন উপায় নাই । দিন গুনছি আর কয়দিন বাকি স্কুল খোলার , আর কয়দিন বাকি বন্ধুদের সাথে দেখা করার । এই স্কুলের কথা মনে পড়লেই কতকিছু যে চোখের সামনে দৃশ্যমান হয়ে যায়। নিভৃত পল্লী মায়ের স্নেহসিক্ত বিদ্যাপীঠ 'লালপুর নজরুল ইসলাম উচ্চ বিদ্যালয় ' , আমার স্মৃতির ক্যানভাসে এক অনুভূতির পোট্রেইট ।"
"আমার জীবনের সবচেয়ে মধুর সময়গুলোর একটি এই বিদ্যালয়ে কাটানো সময়গুলো। এখনো যখন স্কুলের সামনে দিয়ে যাই তখন মনে হয় ইশ আবার যদি সেই সময় টাতে ফিরে যেতে পারতাম।ভীষণ মিস করি সেই সময় এবং আমার শিক্ষক দের যারা আমাকে পথ দেখিয়েছেন"